Homemade Stage 2 cerelac
Stage 2 Cereal (From 10 month)
উপাদান : লাল চাল, নাজিরশাইল চাল, চিনিগুড়া চাল, গম, ভূট্টা, খেজুর, কিসমিস, কাজুবাদাম, পেস্তাবাদাম, কাঠবাদাম ও চিনাবাদাম।
পুষ্টিগুনঃ কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন, সলিবল ফাইবার, জরুরি বিভিন্ন ভিটামিন বিশেষ করে এ, সি, বি, বি৩, ই, মিনারেল, ক্যালসিয়াম, থায়ামিন, রিবোফ্লাবিন, নায়াসিন, লাইকোপিন, ম্যাগনেসিয়াম, ম্যাঙ্গানীজ্, পটাসিয়াম, ফসফরাস, বিটাক্যারোটিন, ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড, আয়রন, জিঙ্ক, ফলিক এসিড, ক্যারোটিনয়েড এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট।
উপকারিতাঃ
★লাল চালে থাকা ফাইবার শিশুর কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে এবং হজমশক্তি বৃদ্ধি করে গ্যাস কমাতে সাহায্য করে। এটি ম্যাগনেশিয়াম ও ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ যা শিশুর হাড়কে শক্ত এবং স্বাস্থ্যকর রাখতে সহায়ক করে। এর কার্বোহাইড্রেটস এবং প্রোটিন শিশুর শক্তি ও এনার্জি বৃদ্ধি করে।
★গম শিশুর কোষ্ঠকাঠিন্য, বিরক্তিকর গ্যাস প্রতিরোধ করে। এতে রয়েছে প্রচুর প্রোটিন যা শিশুর মাংসের বিকল্প। গমের ভিটামিন ই ও ম্যাগনেসিয়াম হাঁপানি বা শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের থেকে রক্ষা করে। অ্যানিমিয়ার বিরুদ্ধে সুরক্ষা পেতে গম শিশুর গুরুত্বপূর্ণ খাবার।
★ভূট্টা তে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে, যা শরীরকে সুস্থ রাখে। ভিটামিন এ, সি ও লাইকোপিন বর্ষাকালিন রোগ থেকে মুক্ত রাখে। এর ফাইবার কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে এবং হজমে সহায়তা করে। রক্ত সল্পতা দূর করা, এনার্জি বৃদ্ধি এবং শিশুর দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখতে এটা খুবই উপকারী।
★খেজুর খুবই পুষ্টিকর একটি ফল। খেজুরকে প্রাকৃতিক শক্তির উৎস বলা হয়। ভিটামিন, আঁশ, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ফসফরাস, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম ও জিঙ্ক সমৃদ্ধ খেজুর একজন সুস্থ মানুষের শরীরে আয়রনের চাহিদার প্রায় ১১ ভাগই পূরণ করে। পুষ্টিবিদদের মতে, শরীরের প্রয়োজনীয় আয়রনের অনেকটাই এই খেজুর থেকে মেলে। খেজুরের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা রাখে। এতে প্রচুর ভিটামিন, খনিজ, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম রয়েছে। আঁশের জোগানও যথেষ্ট। তাই এ ফল ডায়েটে রাখতে পারলে শরীরের প্রয়োজনীয় উপাদান সহজেই মেলে।
★কিসমিস এই বাদামী রঙের ফলটি টনিক, খাবার এবং শক্তির জন্য অপরিহার্য। হার্টের জন্য এটি খুব উপকারি। কিসমিস ভিটামিন এ, এ-বিটা ক্যারোটিন এবং ক্যারোটিনয়েড রয়েছে, যা চোখের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত অপরিহার্য। এটি ওজন বাড়াতে সহায়তা করে পাশাপাশি দেহে এনার্জি বৃদ্ধি করে। এটি শিশুর শরীরে নতুন রক্ত গঠন করে এবং দেহের ভিটামিন বি অভাব পূরণ করে। কিসমিসে উপস্থিত ফাইবার শিশুর হজমশক্তি বাড়াতে সহায়তা করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
★বাদাম
→কাঠবাদামে রয়েছে ভিটামিন বি, ই এবং ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড। এটি মস্তিষ্কের সেল গুলো উন্নত করে স্মৃতিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।
→কাজুবাদাম শিশুর রোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে এবং ওজন বৃদ্ধি করে। এটি শিশুর শক্তি ও এনার্জি বৃদ্ধি করে।
→চিনাবাদাম আছে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট যা রোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। এর ভিটামিন বি৩ মস্তিষ্কের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করে এবং শিশুর মানসিক বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখে।
→পেস্তা বাদামে আছে প্রোটিন, ক্যালরি ও ফাইবার যা শিশুর শরীরের বিভিন্ন অভাব পূরণ করে। এটি রক্তকে শুদ্ধ করে।
এই সেরেলাক টি এত মজার যে শিশু শুধু খাবেই না পুরো বাটি শেষ করবে। আর এটি শিশুর ওজন বাড়াতে এবং শিশুকে হেলদি করে তুলতে অতুলনীয়।
Customer reviews
Reviews
There are no reviews yet.
Write a customer review