খেজুর সুগার
বাচ্চার ১ বৎসর বয়স পূর্ণ হবার আগে তার খাবারে চিনি কিংবা গুড় ব্যাবহার করতে নিষেধ করা হয়ে থাকে। তাই বলে কি ছোট্ট সোনা মিস্টি জাতীয় খাবার খাবে না ?
ভেজালযুক্ত চিনি কিংবা গুড় না দিয়ে বাচ্চাদের খাবারে ব্যাবহার করতে পারেন খেজুর। বাচ্চাদের ৬ মাস বয়সের পর থেকেই খেজুর খাওয়াতে পারেন।প্রকৃতিতে যত ধরনের খাবার আছে তার মধ্যে খেজুর সবচেয়ে বেশী পুষ্টিগুন সমৃদ্ধ।
খেজুর একটি মিষ্টি জাতীয় ফল, এতে প্রচুর পরিমাণে আয়রন পটাসিয়াম ম্যাগনেসিয়াম ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন বি, ভিটামিন সি, ভিটামিন কে সহ প্রচুর খাদ্য গুণ রয়েছে যা আপনাকে প্রতিদিনের ক্যালরির চাহিদা পূরন করতে সাহায্য করে।
১। খেজুর পানিশূন্যতা বা ডিহাইড্রেশন দূর করতে সাহায্য করে।
২। খেজুর শরীরে সোডিয়াম এবং পটাশিয়ামের সমতা রক্ষা করে।
৩। খেজুরের ক্যালসিয়াম হাড়কে মজবুত করে।
৪। খেজুর হৃৎপিণ্ডকে শক্তিশালী করে।
৫। খেজুরের শরীরের শক্তি বর্ধক হিসেবে কাজ করে।
৬। খেজুরে থাকা বিভিন্ন পুষ্টি উপাদান সেরোটোনিন নামক হরমোন উৎপাদন করতে সহায়তা করে যা মন ভাল রাখতে সহায়তা করে।
৭। খেজুরে থাকা ফাইবার কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সহায়তা করে।
৮। খাদ্যে অরুচি দূর করতে সহায়তা করে।
৯। খেজুরে থাকা ভিটামিন এ এবং ভিটামিন সি দৃষ্টিশক্তি ভালো করতে সহায়তা করে।
১০। খেজুরে থাকা পুষ্টি উপাদান ক্যানসার প্রতিরোধে সহায়তা করে।
১১। খেজুরে থাকা ডায়েটরি ফাইবার কলেস্টরেল এর সমস্যা থেকে মুক্তি দেয়।
১২। খেজুরে আছে স্যলুবল এবং ইনস্যলুবল ফাইবার এবং বিভিন্ন অ্যামিনো এসিড যা খাবার হজমে সাহায্য করে থাকে। তাই বদ হজম থেকে বাচতে খেজুর খুবই উপকারী।
১৩। খেজুর তারুণ্য এবং যৌবন ধরে রাখতে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
১৪। খেজুরে থাকা আয়রন রক্তশূন্যতা দূর করে।
খেজুর চিনিটি ছোটবড় সকলের জন্য। এটি দিয়ে কাস্টার্ড, পুডিং, সুজি, পায়েস, সেরেলাক, চা, কফি, মিল্কশেক সহ সকল মিষ্টি খাবার খেতে পারবেন।
Customer reviews
Reviews
There are no reviews yet.
Write a customer review