Homemade Oats Khichuri-Baby Food
(৬ মাস থেকে বড়দের জন্য)
হেলদি রোলড ওটস দিয়ে তৈরি মজাদার ওটস খিচুড়ি। এটা শিশুর ফার্স্ট সলিড হিসেবেও দেয়া যাবে।
উপকরণ ঃ
রোলড ওটস, মসুর ডাল, মুগ ডাল।
পুষ্টিগুনঃ
ওটসে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, আয়রন, প্রোটিন, ভিটামিন বিসহ একগুচ্ছ পুষ্টি উপাদান। বিশেষত ওটসে রয়েছে ভিটামিন বি যা শরীরে কার্বোহাইড্রেট হজমে সাহায্য করে। তাছাড়া ওটসে রয়েছে প্রচুর ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, জিঙ্ক, কপার, ম্যাঙ্গানিজ, থিয়ামিন, ভিটামিন ইত্যাদি যা অন্যান্য শস্যজাতীয় খাবারের তুলনায় বেশি। কম পরিমাণে ফ্যাট-ওটসে প্রাকৃতিকভাবে ফ্যাটের পরিমাণ কম থাকে।
উপকারিতা ঃ
→হজম ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে ওটস। যাঁরা কোষ্ঠকাঠিন্য বা হজমের সমস্যায় ভুগছেন, তাঁদের জন্য ওটস দারুণ উপকারী। কেননা এতে থাকা ফাইবার কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। তাছাড়া লিভারের জন্যও ওটস উপকারী।
→ওটসে রয়েছে বেটা গ্লুকোন নামক বিশেষ ধরনের ফাইবার যা শরীরে কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। প্রতিদিন তিন গ্রাম ওটস খেলে তা প্রায় আট থেকে দশ শতাংশ পর্যন্ত কোলেস্টেরল কমানোর সহায়ক।
→তাছাড়াও এতে রয়েছে উপকারি ফ্যাটি অ্যাসিড, মানে মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট।
→ হার্ট ভালো রাখে ওটস। এতে রয়েছে বিশেষ এক ধরনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান যা শরীরের ভালো কোলেস্টেরল মানে এলডিএলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে। আর এর ফলে হৃদরোগের ঝুঁকিও কমে।
→ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে এবং অতিরিক্ত মানসিক চাপ বা দুশ্চিন্তার কারণে হাইপারটেনশনের ঝুঁকি কমায় ওটস।
→ওটসের বেটা-গ্লুকোন শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বা ইমিউনিটি সিস্টেমকে বৃদ্ধি করে। শরীরে ব্যাক্টিরিয়া জনিত ইনফেকশন প্রতিরোধেও সাহায্য করে ওটস।
→ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য এটি খুব উপকারী। ডায়াবেটিস রোগীরাও তাঁদের খাদ্য তালিকায় শামিল করতে পারেন ওটস। লো ক্যালোরি ও সুগার ফ্রি হওয়ায় ডায়াবেটিসের রোগীরা অনায়াসেই এটি প্রতিদিনের খাবার রুটিনে রাখতে পারেন।
→ওটস খাওয়ার পর দীর্ঘসময় পেট ভরা ভাব অনুভূত হয়। ফলে চট করে খিদে পায় না। তাই এটা খেলে অনেকক্ষণ খিদে পায় না।
Customer reviews
Reviews
There are no reviews yet.
Write a customer review